ফিজি যেতে কত টাকা লাগে | ফিজি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফ্রম বাংলাদেশ

বিভিন্ন দেশের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করার মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেকেই কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন কাজের ভিসা সংগ্রহ করে। ইতিমধ্যে ফিজিতে কর্মসংস্থান গড়ে তুলেছে। কাজের চাহিদা বেশি থাকায় এবং বেশি বেতন হওয়াতে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করা যায়। ফিজিতে কাজ করতে চাইলে সংগ্রহ করতে হবে ভিসা। সাধারণত দুই ধরনের ভিসা সংগ্রহ করা যায়, স্বল্পমেয়াদি এবং দীর্ঘমেয়াদী। ভিসা, পাসপোর্ট, বিমানের টিকিট সহ। আরো অন্যান্য কিছু সংগ্রহ করার মাধ্যমে নির্ভর করে ফিজি যেতে কত টাকা লাগে।

ফিজি যেতে কত টাকা লাগে এবং কোন কাজের চাহিদা বেশি। কোন কাজের বেতন কত, এ সকল বিষয় জানার আগ্রহ অনেকের। কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন বেশি। ফিজি কাজের ভিসা ও যেতে কত টাকা লাগে এখান থেকে দেখে নিন।

ফিজি কাজের ভিসা

ফিজিতে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য শ্রমিকের কাজ, ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ। অন্যান্য কাজের অনুযায়ী এই কাজের চাহিদা অনেকটাই বেশি। এই কাজ সহ আরো অনেক ধরনের কাজ রয়েছে। এদেশে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। কাজের উপর নির্ভর করে বেতন নির্ধারণ করা হয়। যদি কোন কাজের অভিজ্ঞতা থাকে সেই কাজের ভিসা সংগ্রহ করুন।

ফিজি যেতে কত টাকা লাগে

ফিজি যেতে কত টাকা লাগে তা নির্ভর করে কোন ধরনের ভিসা সংগ্রহ করতে চাচ্ছেন। কাজের উপর নির্ভর করে বেতন নির্ধারণ করা হয়। যে কাজের বেতন বেশি। সেই কাজের ভিসা সংগ্রহ করতে বেশি টাকা লাগে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং টুরিস্ট ভিসা দাম আলাদা। টুরিস্ট ভিসা সংগ্রহ করে যেতে চাইলে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা লাগে। যদি কর্মসংস্থানের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করেন। ৬ লক্ষ থেকে সাত লক্ষ টাকা লাগে। ভিসা সংগ্রহের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করুন‌। ভিসা সংগ্রহের ক্ষেত্রে ভালো এজেন্সির কাছে যান। এজেন্সি যদি ভালো হয় তাহলে ভালো ভিসা সংগ্রহ করতে পারবেন

ফিজি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফ্রম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ থেকে ফিজিতে কাজ করতে চাইলে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। আবেদন করার জন্য বৈধ পাসপোর্ট, ব্যাংক স্টেটমেন্ট সহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদন করার পূর্বে যাচাই করে নিন। আপনি যার মাধ্যমে আবেদন করতে চাচ্ছেন। যদি হয় এজেন্সি অথবা দালাল সর্তকতা অবলম্বনে যাচাই করুন। এরপর আপনি যে কাজের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন সেই কাজের জন্য ভিসা সংগ্রহ করুন।

ফিজি কাজের বেতন

কাজের উপর নির্ভর করে ফিজিতে বেতন নির্ধারণ করা হয়। বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে প্রত্যেক কাজের বেতন আলাদা। বিভিন্ন কোম্পানির ফ্যাক্টরি কাজ আছে। কাজের ভিসার নিয়োগ দিয়ে থাকে। এই কাজের এবং অন্যান্য কাজের ভিসা বাংলাদেশের এজেন্সির মাধ্যমে সংগ্রহ করা যায়। যে কাজের অভিজ্ঞতা আছে সেই কাজে যেতে পারলে। বেশি টাকা রোজগার করা যাবে। কাজের দক্ষতা দেখিয়ে এই দেশ থেকে ৪০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা রোজগার করতে পারবেন।

ফিজি কোন কাজের চাহিদা বেশি

অন্যান্য দেশের মতো এদেশেও বিভিন্ন কাজের সুযোগ রয়েছে। তবে বেশি জনপ্রিয় বা চাহিদা বেশি রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য গার্মেন্টসের কাজ, কৃষি কাজ, ড্রাইভিং এর কাজ, ক্লিনার এর কাজ, ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ। প্রত্যেক কাজের বেতন আলাদা তবে কাজের বেতন বেশি। বিভিন্ন কোম্পানির কাজের জন্য শ্রমিকের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও ইলেকট্রিশিয়ানের কাজের অনেক চাহিদা রয়েছে। কোন কাজের চাহিদা বেশি দেখে নিন।

• হোটেল বা রেস্টুরেন্ট এর কাজ
• কৃষি কাজ
• ইলেকট্রিশিয়ান এর কাজ
• কনস্ট্রাকশন এর কাজ
• ড্রাইভিং এর কাজ
• ফ্যাক্টরির কাজ
• ক্লিনার এর কাজ
• বিভিন্ন কোম্পানি কাজ

ফিজিতে সর্বনিম্ন বেতন কত

অন্যান্য দেশের মতো এদেশেও সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন বেতন রয়েছে। ফিজি থেকে কত টাকা রোজগার করতে পারবেন তা নির্ভর করে কোন ধরনের ভিসা সংগ্রহ করেছেন। যদি ভালো ভিসা সংগ্রহ করেন, তাহলে বেশি টাকা রোজগার করতে পারবেন। ভালো ভিসা সংগ্রহ করে কাজের দক্ষতা দেখিয়ে বেশি টাকা রোজগার করা সম্ভব। তবে কথা অবস্থায় বেতন কম থাকে এবং ধীরে ধীরে বেতন বৃদ্ধি পায়।

🇫🇯 ফিজির বিভিন্ন কাজের বেতন (বাংলাদেশি টাকায়)

এখানে ফিজি কাজের বেতন কত এবং ফিজি যেতে কত টাকা লাগে উল্লেখ করা হয়েছে। আশা করা যায় এখান থেকে জানতে পেরেছেন‌ এবং এই পোস্ট আপনাদের কাছে ভালো লেগেছে।